h‡kvi †Rjv

ত্নতত্ত্ব

হাজী মুহাম্মদ মহসিনের ইমামবাড়া, মীর্জানগর হাম্মামখানা, ভরত ভায়না, মাইকেল মধুসূদন দত্তের বাড়ী, ভাত ভিটা, সীতারাম রায়ের দোলমঞ্চ

ঐতিহ্যবাহী মসজিদ

বাঘানায়ে খোদা মসজিদ, পাঠাগার মসজিদ, মনোহর মসজিদ, শেখপুরা জামে মসজিদ, শুভরাঢ়া মসজিদ, মীর্যানগর মসজিদ, ঘোপের মসজিদ, শুক্কুর মল্লিকের মসজিদ, নুনগোলা মসজিদ, কায়েমকোলা মসজিদ

ঐতিহ্যবাহী মন্দির

বালিয়াডাংগা সর্বজনিন পূজা মন্দির, দশ মহাবিদ্যা মন্দির, অভয়নগর মন্দির, পঞ্চরত্ন মন্দির, শেখহাটি ভুবনেশ্বরী দেবীর মন্দির , রায়গ্রাম জোড়বাংলা মন্দির , লক্ষ্মী নারায়ণের মন্দির , মুড়লি শিব মন্দির , জোড় বাংলার দশভূজার মন্দির, চড়োশিব মন্দির

 

 

Kzwóqv †Rjv

কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত শিলাইদহের কুঠিবাড়ী

অষ্টাদশ শতকের শেষ দিকে রবীন্দ্রনাথের ঠাকুরদা দ্বারকানাথ ঠাকুর শিলাইদহ জমিদারী ক্রয় করে ১৮১৩ সালে তিনি কুঠিবাড়িটি নির্মাণ করেন। দ্বিজেন্দ্রনাথ, জ্যোতিবিন্দ্র নাথ, হেমেন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরসহ ঠাকুর বংশের প্রায় সকলেই পদ্মা গড়াই বিধৌত এখানে বসবাস করেন। মূলতঃ জমিদারী কাজকর্ম দেখাশুনার জন্য এই বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছিল। সে সময়ে ঠাকুর পরিবারে কুষ্টিয়ার শিলাইদহ; নাটোরের পতিসর পাবনার শাহজাদপুরে তিনটি জমিদারী ছিল। পারিবারিক আদেশে রবীন্দ্রনাথকে শিলাইদহে জমিদারী পরিচালনার জন্য এসেছিলেন।

কুষ্টিয়া শহর থেকে আলাউদ্দিন মোড় পর্যন্ত বাসে গিয়ে স্থানীয় যানবাহন রিক্সা-ভ্যান নসিমন যোগে যাওয়া যায় কুষ্টিয়া শহর থেকে দুরত্ব কিলোমিটার।

 

সপ্তাহে প্রতি রবিবার এবং সোমবার বেলা -০০ পর্যমত্ম বন্ধ থাকে। এছাড়া অন্যান্য সব দিন সকাল ১০-০০ টা হতে সন্ধ্যা -০০ টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

 

প্রত্নতত্ব বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন কুষ্টিয়া রবীন্দ্র কুঠিবাড়ীর সার্বিক তত্বাবধানের দায়িত্বে একজন লাইব্রেরিয়ান-কাম-কাস্টোডিয়ান নিয়োজিত আছেন। লাইব্রেরিয়ান-কাম-কাস্টোডিয়ান এর নাম- জনাব বাকী বিলস্নাহ, মোবাইল নম্বর-০১৭১৭-১২৬২৬৭

ছেঁউড়িয়াস্থ বাউল সম্রাট লালন শাহের মাজার

সংক্ষিপ্ত বিবরণঃ

আধ্যাত্মিক সাধক লালন শাহ কুমারখালীর ছেঁউড়িয়াতে আশ্রয় লাভ করেন এবং পরবর্তীকালে ছেঁউড়িয়াতে মৃত্যুর পর তাঁর সমাধি স্থলেই এক মিলন ক্ষেত্র (আখড়া) গড়ে ওঠে। ফকির লালন শাহের শিষ্য এবং দেশ বিদেশের অগনিত বাউলকুল এই আখড়াতেই বিশেষ তিথিতে সমবেত হয়ে সবে মেতে উঠে। এই মরমী লোককবি নিরক্ষর হয়েও অসংখ্য লোক সংগীত রচনা করেছেন। বাউল দর্শন এখন কেবল দেশে নয়, বিদেশের ভাবুকদেরও কৌতুহলের উদ্রেক

রেছে। ১৯৬৩ সালে সেখানে তার বর্তমান মাজারটি নির্মাণ করা হয় এবং তা উদ্বোধন করেন কালীন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্ণর মোনায়েম খান। ২০০৪ সালে সেখানেই আধুনিক মানের অডিটোরিয়ামসহ একাডেমি ভবন নির্মাণ করা হয়।

কুষ্টিয় শহর থেকে দুরত্ব প্রায় কিঃমিঃ। কুষ্টিয়া শহর থেকে গাড়ী, রিক্সা ভ্যানে যাওয়া যায়।

সপ্তাহে প্রতিদিন খোলা থাকে।

নির্বাচিত পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান সাধারণ সম্পাদক জনাব মোঃ তাইজাল আলী খান। মোবাইল নম্বর- ০১৭১৫-১৩৩৯৩৩

মীর মশাররফ হোসেনের বাসত্মভিটা

বিষাদ সিন্ধুর রচয়িতা বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ঔপন্যাসিক মীর মশাররফ হোসেনের বাস্ত্তভিটা কুমারখালী উপজেলার লাহিনীপাড়ায় অবস্থিত। এখানে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ছোট আকারের একটি লাইব্রেরী আছে। ১৭ অক্টোবর ২০০৮ সালে মীর মশাররফ হোসেনের নামে স্থানীয় সরকার বিভাগের অর্থায়নে ৫৪ লক্ষ টাকা ব্যয়ে জেলা পরিষদ কুষ্টিয়া কর্তৃক একটি লাইব্রেরী অডিটরিয়াম নির্মান করা হয়।

কুষ্টিয়া শহর থেকে গাড়ী, বাস ভ্যানে যাওয়া যায়। কুষ্টিয়া শহর থেকে দুরত্ব কিঃমিঃ

উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কুমারখালী স্থানের তত্বাবধানে আছেন।

ঝাউদিয়ার শাহী মসজিদ

কুষ্টিয়া সদর থানার অমত্মর্গত ঝাউদিয়া গ্রামে শাহী মসজিদ মোঘল সম্রাট শাহজাহানের রাজত্বকালে ঝাউদিয়ার জমিদার শাহ সূফী আহমদ আলী ওরফে আদারী মিয়া নির্মাণ করেন। এটি মোঘল শিল্পকলার এক অপূর্ব নিদর্শন। মসজিদটি তিন গম্বুজ বিশিষ্ট এবং এর চার কোনায় চারটি বড় মিনার আছে। ১৯৮০ সাল থেকে প্রত্নতত্ব বিভাগ এটি সংরক্ষণ করে আসছে

কুষ্টিয়া শহর থেকে সড়ক পথে যাওয়া যাবে। কুষ্টিয়া শহর থেকে দুরত ২২ কিঃ মিঃ।

স্থানীয় পরিচালনা পর্ষদ দ্বারা মসজিদটি পরিচালিত হয়ে থাকে।

 

মাগুরা জেলার দর্শনীয় স্থানসমূহ

 রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ

মাগুরার প্রামাণ্য ইতিহাসের নায়ক ভূষণা তথা মহম্মদপুরের রাজা সীতারাম রায় বাংলার যে সমস্ত খ্যাতনামা জমিদার দেশের স্বাধীনতা রক্ষার্থে ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন মধ্যে মহম্মদপুরের রাজা সীতারাম রায় ছিলেন অন্যতম রাজা সীতারাম তাঁর এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি বাংলার উপকূল অঞ্চলেও মগ ফিরিঙ্গীদের উপদ্রব বন্ধের জন্য চেষ্টা করেন। উত্তর ভারতে তীর্থে যাবার নাম করে তিনি সম্রাট আওরঙ্গজেবের সঙ্গে দেখা করেন এবং অঞ্চলের নৈরাজ্যের কথা তাঁকে অবহিত করেন। শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার কাজে সীতারামকে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান পূর্বক সম্রাট ১৬৮৭-৮৮ খ্রীস্টাব্দে তাকেরাজা উপাধিতে ভূষিত করেন। দিল্লী হতে ফিরে এসে তিনি সুবেদার মুর্শিদকূলী খানের সনদ অনুমতি বলে উপকূল অঞ্চলে দূর্গ নির্মাণ সৈন্য মোতায়েন করেন। ফলে এতদঞ্চলে শান্তি ফিরে এসেছিল এবং জনগণও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিল। রাজা সীতারাম ১৬৯৭-৯৮ খ্রীস্টাব্দে মহম্মদপুরে রাজধানী স্থাপন করেন। রাজা সীতারামের জমিদারী পাবনা জেলার দক্ষিণভাগ থেতে বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত এবং নদীয়া জেলার পূর্ব থেকে বরিশাল জেলার মধ্যভাগ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। তিনি নির্মাণ করেন মুহম্মদপুর দূর্গ, একাধিক প্রাসাদ, অসংখ্যা মন্দির দীঘি

শত্রুজিপুর একরত্ন মন্দির

রাজা সত্র্যাজিরায়ের বংশিয় কৃষ্ণ প্রসাদ কর্তৃক শত্রুজিপুরের মদোনমহন বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করে তার জন্য একটি কারুকার্য খচিত সুন্দর একরত্ন মন্দির নির্মাণ করেন মন্দির এখনও আছে ১৮৯৩ খ্রিষ্টাব্দে উহার জীর্ণ সংস্কার হয় ১৬৯৮ খ্রিষ্টাব্দে মন্দির গঠিত হয়

সুলতানী আমলে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা আঠারখাদা মঠবাড়ি সিদ্ধেশ্বরী মঠ

মাগুরা শহর হতে দেড় মাইল দূরে আঠারখাদা গ্রামে নবগঙ্গা নদীর তীরে সিদ্ধেশ্বরী মঠ অবস্থিত সু-প্রাচীনকালে মঠস্থল কালিকাতলা শ্মশান নামে পরিচিত ছিল অতিপ্রাচীন কাল হতে এই শ্মশানে একটি মঠ এবং সিদ্ধেশরী মাতার মন্ত্রে-মন্ত্রাঙ্কিত শিলাখন্ড কালীমূতি প্রতিষ্ঠিত ছিল গভীর জঙ্গলে পরিপূর্ণ স্থানটি ছিল সন্যাসীদের তপস্যাস্থল সপ্তদশ শতকে এবং তার আগেও এখান থেকে নবগঙ্গা ধরে পূর্ন্যাত্মা ব্যক্তিরা তীর্থে কামাক্ষায় যেতেন সে কারনে সময় স্থানটিতে বহু সাধুজনদের সমাগম ঘটতো এক সময় রঙ্গামাচার্য নামে বর্তমান চট্টগ্রাম বিভাগের এক সন্যাসী সিদ্ধেশ্বরী মঠের মঠ স্বামী ছিলেন বহুকাল পরে অর্থা মোগল আমলে যখন ব্রহ্মন্ডগিরি নলডাঙ্গার অধিশ্বর শ্রীমমত্ম রায় বা রনবীর খাকে দীক্ষিত করেন, সেই সময় থেকে তিনি এই কালিকাপুর সিদ্ধেশরী মঠে এসে বসবাস শুরম্ন করেন তখন পূর্ববর্তী মঠ মন্দির সংস্কারসহ সাধুগণের বাস উপযোগী আশ্রম নির্মাণ করে দেন এবং ২৫০ বিঘা জমি নিষ্কর ভূ-সম্পত্তি দেবোত্তর সরুপ দান করেন বর্তমানে উক্ত মঠটিতে এখনও পূজা অর্চনাদি অনুষ্ঠিত হয়

নিজনান্দুয়ালী শিব মন্দির

মাগুরা শহর সংলগ্ন নান্দুয়ালী গ্রামে ১৭৩৩ খ্রিষ্টাব্দে বা ১৬৫৫ শকাব্দে পূরারী মহাদেবের চরণারবিন্দে প্রণাম করে শিবভক্ত শ্রীকৃষ্ণ দাস যত্ন করে শিব মন্দির নির্মাণ করেন

মাগুরা জেলার উপজেলা ভিত্তিক দর্শনীয় স্থানসমূহ

মাগুরা সদর

* সুলতানী আমলে প্রতিষ্ঠিত মাগুরা আঠারখাদা মঠবাড়ির, সিদ্ধেশ্বরী মঠ
*
শত্রুজিতপুর রাজা সত্রজিরায়ের সময়ে নির্মিত মদন মোহন মন্দির(রাজা কৃষ্ণ প্রসাদ কর্তৃক নির্মিত)
*
সাতদোহা ন্যাটা বাবার আশ্রম

* ইছাখাদা পীর শাহ মোকাররম আলীর দরগাহ(সুলতানী আমলে নির্মিত)
* মাগুরা টিলাগ্রামে অবস্থিত বৈধ্য পুরাকীর্তির ধ্বংসাবশেষ(স্থানীয় জনশ্রুতিতে ভাতের ভিটা নামে পরিচিত
)
*
৭১ এর মুক্তিযোদ্ধার শহীদদের স্মরণে হাজীপুরে নির্মিত ঐতিহাসিক কামান্ন স্মৃতিসৌধ

* শৈলডুবি হরি ঠাকুরের আশ্রম

ইছাখাদা মন্দির

*
আলোকদিয়া পীরবাড়ি

*
নিজনান্দুয়ালী শিব মন্দির

*
মাগুরা থেকে ১৯২০ সারল প্রকাশিত আনন্দ পত্রিকা এবং মাগুরা শহরে বেসরকারীভাবে নির্মিত আবাসিক পাকা ভবন

 

 

শালিখা
* শালিখা উপজেলার অন্তর্গত ছান্দড়া জমিদার বাড়ি
*
তালখড়ি লোকনাথ গোস্বামীর আশ্রম
*
গোপাল গ্রাম মসজিদ(মোগল আমলে স্থাপিত)
*
চন্ডিদাস রজকিনীর বাসস্থান(কিংবদন্তি
)
*
তালখড়ি জমিদারদের বাড়ির ধ্বংসাবশেষ


মহম্মদপুর
*
রাজা সীতারাম রায়ের রাজধানীর ধ্বংসাবশেষ
*
রাজা সীতারাম রায়ের সময়ে নির্মিত ডোল মন্দির

শ্রীপুর
*
শ্রীপুরে পাল রাজাদের সময়ে নির্মিত রাজ প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ
*
কাদিরপাড়া জমিদার মুন্সীদের প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ
*
আমতৈল নহাটা গরীবশাহ দেওয়ানের মাজার
*
কোরনদি গ্রামের জমিদার রেবোতীকান্ত সরকার এর বাড়ির ধ্বংসাবশেষ
*
দ্বারিয়াপুর গ্রামের জমিদার কেদার শিকদার এর বাড়ির ধ্বংসাবশেষ
*
চৌগাছি গ্রামের ঝিনুক এর তৈরী গহনা শিল্প 

মেহেরপুর জেলা

মেহেরপুর একটি ঐতিহ্যবাহী জেলা। এই জেলাতে রয়েছে বেশকিছু স্মৃতি বিজোড়িত দর্শনীয় স্থান। নিম্নে উল্লেখযোগ্য কিছু দর্শনীয় স্থানের বর্ণনা দেওয়া হলোঃ

মুজিবনগর কমপ্লেক্সঃ

মুজিবনগর আম্রকাননে ১৯৭১ সালের ১৭ই এপ্রিল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় এবং বিদেশী সাংবাদিকদের সামনে স্বাধীনতার ঘোষনাপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে পাঠ করা হয়। এরই স্মৃতিকে ধরে রাখার জন্য মুজবনগর আম্রকাননে সেই ঐতিহাসিক স্থানে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মান করা হয়েছে

এই আম্রকাননের পাদদেশে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক জাদুঘর বিশালাকৃতির বাংলাদেশের মানচিত্র স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে মুজিবনগর আম্রকানন বাংলাদেশের একটি অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র হিসাবে গড়ে উঠেছে। এটি মেহেরপুর শহর থেকে ১৫কিঃমিঃ অদূরে অবস্থিত

আমঝুপি নীলকুঠিঃ 

ইংরেজ নীলকরেরা মেহেরপুরে নীল চাষ করানো জন্য বেশ কয়েকটি নীলকুঠি স্থাপন করেন। তার মধ্যে আমঝুপি নীলকুঠি অন্যতম। বর্তমানে এই আমঝুপি নীলকুঠি একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে উঠেছে। বাংলাদেশের ঐতিহাসিক পর্যটন কেন্দ্র আমঝুপি নীলকুঠি দুইশত বছরেরও বেশি পুরানো কুঠিবাড়ি পর্যটকদের নিয়ে যায় এক সুদূর অতিতে, যখন ইংরেজ কুঠিয়ালরা জোর পূর্বক কৃষকদের দিয়ে নীল চাষ করাতো। সেই কালিন ইতিহাস পর্যটকদের সামনে তুলে ধরে রেখেছে আজও। নীলকুঠির আম্রকাননের মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া কাজলা নদীর বাঁক পর্যটকদের মন কাড়ে। বর্তমানে এটি একটি সুন্দর পিকনিক স্পট। এখানে রয়েছে একটি থাকার জন্য বাঙলো। এটি মেহেরপুর শহর হতে ৫কিঃমিঃ পূর্বে মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা সড়কের পাশে আমঝুপি নামক স্থানে অবস্থিত

 

bivBj †Rjv

 

দর্শনীয় স্থানের নাম

সংক্ষিপ্ত বিবরণ বিশেষ বৈশিষ্ট ( দেখার মতো কি কি আছে, ঢাকা থেকে যেতে কত খরচ, কত সময় দুরত্ব কত)

গড়ে ওঠার পটভূমি বা ইতিহাস

যোগাযোগ ব্যবস্থা

ভ্রমণের সময় সূচী

স্বত্ত্বাধিকারীর নাম ঠিকানা

সুলতান কমপ্লেক্স, নড়াইল

সুলতান কমপ্লেক্সে বিশ্বেবরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের স্মৃতি বিজড়িত সংগ্রহশালাকে কেন নতুন করে গড়ে উঠেছে। চিত্রা নদীর পাড়ে নড়াইল শহরের মাছিমদিয়া এলাকায় মনোরম পরিবেশে এই কমপ্লেক্সের অবস্থান। প্রায় ২৭ একর এলাকায় গড়ে উঠা কমপ্লেক্সে দুর্লভ নানা প্রজাতির গাছের সমারহ। পাখিডাকা নদী আর সবুজের মাঝে চিত্রশিল্পী এসএম সুলতানকে সমাহিত করে রাখা হয়েছে সমাধি সৌধের সামনেই রয়েছে সুলতানের আদি বাসস্থানের খানিক অংশ এর পিছনে দ্বিতল আধুনিক ফটোগ্যালারিতে সুলতানের চিত্রকর্ম ব্যবহার্য জিনিসপত্রগুলি সংরক্ষণ করে রাখা আছে। সুলতানের দুর্লভ সব চিত্র কর্মগুলি দেখার জন্য প্রতিদিনই গ্যালারি খোলা থাকে। লাল সিরামিকে মোড়া এই কমপ্লেক্স শান্ত, নিরিবিলি পরিবেশ আর অপূর্ব সব চিত্রকর্ম সুলতান কমপ্লেক্সের মর্যাদা বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুন। সুলতান শিশুদের ছবি আঁকানো শিখানোর জন্য নদীতে তৈরী করেছিলেন বজরা ‘‘শিশু স্বর্গ‘‘ শিল্পীর তৈরী সেই শিশুস্বর্গটি কমপ্লেক্সের পাশেই চিত্রানদীর ধারে সংরক্ষণ করা হয়েছে এই কমপ্লেক্সটির সংলগ্ন এলাকাতে শিল্পীর দেয়া নামে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে শিশুস্বর্গ - যেখানে ছোট ছোট বাচ্চাদের ছবি আঁকা শেখানো হয়

নড়াইলের গৌরব বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এস,এম,সুলতানের স্মৃতি গণমানুষের কাছে চির ভাস্বর এবং আগামী প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার মানসে সুলতান কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়েছে

ঢাকা থেকে সড়ক পথে আরিচা ফেরী পার হয়ে নড়াইল সদর

সরকারী ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিদিন .০০টা হতে বিকাল-.০০ টা পর্যন্ত এই কমপ্লেক্স খোলা থাকে

কিউরেটর,

সুলতান কমপ্লেক্স,

ফোন-০১৭১৮৩৮৪৭৪৪

বাধাঘাট, নড়াইল

নড়াইলের ঐতিহ্য বাহী জমিদারদের বাঁধানো ঘাট। ভারতের গঙ্গা নদীর উপরে একই আওলের একটি ঘাট রয়েছে এটি ভিক্টোরিয়া কলেজ সংলগ্ন চিত্রা নদীর পাড়ে অবস্থিত।

কালীন জমিদারদের নৌ-বিহারের জন্য নদীর তীরে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের জন্য ঘাটটি প্রতিষ্ঠা করেন

ঢাকা থেকে সড়ক পথে আরিচা ফেরী পার হয়ে নড়াইল সদর

উন্মুক্ত

জেলা প্রশাসক, নড়াইল

ফোন-০৪৮১-৬২৩০১

নিরিবিলি পিকনিক স্পট, লোহাগড়া, নড়াইল

পিকনিক স্পট এর মধ্যে একটি মিনি চিড়িয়াখানা, পুকুরে ছোট নৌকা চালনাসহ এখানে একটি শিশু পার্ক, দোলনা, রোপওয়ে মিনি ট্রেন আছে

ঢাকা থেকে দুরত্ব-৩১০ কিঃমিঃ, সময়-/ ঘন্টা,

দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষের কাছে অত্র জেলাকে পরিচিত এবং জেলার ইতিহাস ঐতিহ্য তুলে ধরার জন্য প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়েছে

ঢাকা থেকে সড়ক পথে নড়াইল এর লোহাগড়া উপজেলার রামপুর নামক স্থানে যেতে হবে

প্রতিদিন .০০টা হতে বিকাল-.০০ টা পর্যন্ত খোলা

সৈয়দ মফিজুর রহমান

স্বত্ত্বাধিকারী ,

নিরিবিলি পিকনিক স্পট, লোহাগড়া, নড়াইল।

ফোন-০১৭১১-৬৯৩৭৮৮

অরুনিমা ইকো পার্ক, পানিপাড়া, কালিয়া, নড়াইল

পার্কের মধ্যে পিকনিক স্পট, রোপ ওয়ে, স্পিডবোট একটি মিনি চিড়িয়াখানা আছে। ঢাকা হতে বাসে সরাসরি নড়াইল হয়ে পানিপাড়া, কালিয়া সড়ক পথে দুরত্ব ৩৫৫ কিঃমিঃ, সময়-/ ঘন্টা

দেশের পর্যটন খাতকে সমৃদ্ধ করার লক্ষে নদী সমুহকে ব্যবহার করে নৌ-পর্যটন গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে এবং উন্নয়ন বঞ্চিত এই জেলাকে পরিচিত করার লক্ষেই ইকো পার্কের যাত্রা শুরু হয়েছে

ঢাকা থেকে সড়ক পথে নড়াইল এর কালিয়া উপজেলার নড়াগাতী থানার পানিপাড়াতে যেতে হবে

প্রতিদিন .০০টা হতে বিকাল-.০০ টা পর্যন্ত খোলা

ইরফার আহমেদ

ব্যবস্থাপনা পরিচলাক

অরুনিমা ইকো পার্ক,

পানিপাড়া, নড়াগাতী, কালিয়া, নড়াইল

ফোন-০১৭১১-০৭৪০৮৫

চিত্রা রিসোর্ট, সীমাখালী, নড়াইল

পূথিবির বিখ্যাত চিত্রশিল্পীদের আকা ছবি নিয়ে গঠিত একটি আর্ট গ্যালারী, নদীর তীরে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ, বাচ্চাদের খেলার জন্য শিশুপার্ক চিত্রানদীতে ভ্রমণের সুব্যবস্থা আছে ঢাকা থেকে সড়ক পথে দুরত্ব ৩১০ কিঃমিঃ সময়-/ ঘন্টা

শহরের কোলাহল ছেড়ে নদীর তীরে বসে প্রাকৃতি সৌন্দর্য উপভোগসহ দেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষের কাছে অত্র জেলাকে পরিচিত করে তোলা

ঢাকা থেকে সড়ক পথে আরিচা ফেরী পার হয়ে নড়াইল সদর

প্রতিদিন .০০টা হতে বিকাল-.০০ টা পর্যন্ত খোলা

মোঃ তরিকুল ইসলাম (অনিক) স্বত্ত্বাধিকারী ,

চিত্রা রিসোর্ট,

মহিষখোলা, নড়াইল

ফোন-০১৭১৩-০৬৩৬১০

বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স, নুর মোহাম্মদনগর, নড়াইল

স্বাধীনতা যুদ্ধে অপরিসীম বীরত্ব, সাহসিকতা দেশ প্রেমের জন্য বাংলাদেশ সরকার শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখকে রাস্ট্রীয়ভাবে বীরশ্রেষ্ঠ খিতাবে ভূষিত করেন এই খানে তাঁর স্মৃতি রক্ষায় বাংলাদেশ সরকার একটি ট্রাস্ট, গ্রন্থাগার স্মৃতি যাদুঘর করেছেন। ছাড়াও তাঁর নামে এখানে একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় একটি মহাবিদ্যালয় রয়েছে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী বীরশ্রেষ্ঠের নামে তাঁর গ্রামটি নূর মোহাম্মদ নগর নামে চিহ্নিত করা হয়েছে

জাতীয় শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর শ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ এর স্মৃতি গণমানুষের কাছে চির ভাস্বর করে রাখার মানসে এবং মহান এই বীর সৈনিকের দেশ প্রেম, বীরত্বগাথা, অজানা কাহিনী গবেষনার মাধ্যমে জানা পরবর্তী প্রজন্মকে উজ্জীবিত করার প্রয়াসে বীর শ্রেষ্ঠ শহীদ নূর মোহাম্মদ শেখ কমপ্লেক্স করা হয়েছে

ঢাকা থেকে সড়ক পথে আরিচা ফেরী পার হয়ে নড়াইল সদর

সরকারী ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিদিন .০০টা হতে বিকাল-.০০ টা পর্যন্ত খোলা

প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা

জেলা পরিষদ, নড়াইল

ফোন-০৪৮১-৬২৫৩০

 

Make a Free Website with Yola.